বেনাপোল সংবাদদাতা : বাংলাদেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাপানো ৯০ লাখ বইয়ের বিপরীতে প্রথম চালানের ৩২ লাখ বই ভারত হতে আমদানি হয়েছে। বুধবার রাতে বেনাপোল বন্দর থেকে এসব বই খালাশ প্রক্রিয়া শুরু হয়। বন্দরের ৪২ নম্বর শেড থেকে বইয়ের চালান খালাস দেয়া হচ্ছে দ্রুত।
এসব বইয়ের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে জাতীয় শিক্ষা নীতি ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড। এর রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ভারতের কৃষ্ণা ট্রেডার্স। গত বছরও ভারত থেকে তিন কোটি বই আমদানি করা হয়েছিল।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব নুজহাত ইয়াসমিন জানান, এবার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ১২ কোটি বই ছাপানো হচ্ছে। ৯৫টি প্যাকেজে ২১ টি মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠান টেন্ডারের মাধ্যমে প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ করছে। এর মধ্যে ভারতের কৃষ্ণা টেড্রার্স নামে একটি প্রতিষ্ঠান ৯০ লাখ বই ছাপানোর কাজ নেয়। এ বইয়ের প্রথম চালানের ৩২ লাখ বই বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানির পর বুধবার রাত থেকে এসব বই খালাশ হতে শুরু করেছে। টেন্ডার পাওয়া সব প্রতিষ্ঠানের বই ছাপানোর কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই বই স্কুলে পৌঁছে যাবে। আগামী ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে পাঠ্য বই বিতরণ উদ্বোধন করবেন বলে জানান তিনি। বই যাতে দ্রুত বন্দর থেকে খালাস নিতে পারে সেজন্য সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন কাস্টমস ও বন্দর কর্মকর্তারা।
by এসব বইয়ের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে জাতীয় শিক্ষা নীতি ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড। এর রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ভারতের কৃষ্ণা ট্রেডার্স। গত বছরও ভারত থেকে তিন কোটি বই আমদানি করা হয়েছিল।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব নুজহাত ইয়াসমিন জানান, এবার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ১২ কোটি বই ছাপানো হচ্ছে। ৯৫টি প্যাকেজে ২১ টি মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠান টেন্ডারের মাধ্যমে প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ করছে। এর মধ্যে ভারতের কৃষ্ণা টেড্রার্স নামে একটি প্রতিষ্ঠান ৯০ লাখ বই ছাপানোর কাজ নেয়। এ বইয়ের প্রথম চালানের ৩২ লাখ বই বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানির পর বুধবার রাত থেকে এসব বই খালাশ হতে শুরু করেছে। টেন্ডার পাওয়া সব প্রতিষ্ঠানের বই ছাপানোর কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই বই স্কুলে পৌঁছে যাবে। আগামী ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে পাঠ্য বই বিতরণ উদ্বোধন করবেন বলে জানান তিনি। বই যাতে দ্রুত বন্দর থেকে খালাস নিতে পারে সেজন্য সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন কাস্টমস ও বন্দর কর্মকর্তারা।