শিক্ষক তানিয়া পারভীন জানান, নিয়মিত উঠোন বৈঠক, মা সমাবেশ, খেলাধুলা, পিকনিক, কাব কার্যক্রম, শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির সাথে সুসম্পর্ক ও তাদের আন্তরিকতা, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের তদারকি, অভিভাবকদের সাথে শিক্ষকদের সুসম্পর্কসহ শিক্ষার্থী না আসলে মোবাইলে অবিভাবকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে বিদ্যালয়ে উপস্থিতি বাড়িয়েছি।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শাহাজাহান মন্ডল জানান, শিক্ষিকা তানিয়া যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তা নিশ্চিত দেশের মধ্যে মডেল হয়ে দাড়াবে। জাতীয় বাছাই পর্বে ওই শিক্ষিকা সঠিক ভাবে বিষয় বস্তু উপস্থাপন করতে পারলে তাহলে জাতীয় পর্যায়েও শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করবে সে।
প্রসঙ্গত জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ২০১৭ উদযাপন উপলক্ষে আগামী ১৫, ১৬,ও ১৭ অক্টোবর তিন দিন ব্যাপী জাতীয় পর্যায়ের বাছাই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।












