ঢাকা: স্মার্টফোনে মেসেজ টাইপ, স্ক্রল করে ওয়েব পেজ দেখা বা ই-মেল চেক করা বদলে দিতে পারে মস্তিষ্ক ও আঙুলের সংযোগ স্থাপনের সূত্র। ফ্রিবর্গ ইউনিভার্সিটি ও জুরিক ইউনিভার্সিটির এক যৌথ গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য।
২৬জন স্মার্টফোন ব্যবহারকারী এবং ১১জন পুরনো প্রযুক্তির ফোন ব্যবহারকারীকে নিয়ে গবেষণা চালিয়েছে জুরিক ইউনিভার্সিটির ডা. অর্ক ঘোষ। এদের প্রত্যেকের মাথায় পরানো হয়েছিল ৬২টি ইলেকট্রোড যুক্ত ইইজি ক্যাপ। যার সাহায্যে ফোন ব্যবহার করার সময় তাদের মস্তিষ্কের সঙ্গে বুড়ো আঙুল, মধ্যমা ও তর্জনীর সংযোগ স্থাপনের প্রক্রিয়া পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষার ফলেই উঠে এসেছে কিভাবে ক্রমাগত টাচস্ক্রিনে আঙুলের নড়াচড়া বদলে দেয় মস্তিষ্কের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের সূত্র।
ডা. ঘোষ জানায়, যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করেন তাদের মস্তিষ্ক স্পর্শে সাধারণ ফোন ব্যবহারকারীদের থেকে অন্যভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়। সেই সঙ্গেই মস্তিষ্কের প্রতিদিনের সচলতা বাড়াতে স্মার্টফোন ব্যবহার খুবই উপযোগী বলেও জানান ডা. ঘোষ।
কল প্রেস জার্নাল কারেন্ট বায়োলজিতে প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণার ফল।
২৬জন স্মার্টফোন ব্যবহারকারী এবং ১১জন পুরনো প্রযুক্তির ফোন ব্যবহারকারীকে নিয়ে গবেষণা চালিয়েছে জুরিক ইউনিভার্সিটির ডা. অর্ক ঘোষ। এদের প্রত্যেকের মাথায় পরানো হয়েছিল ৬২টি ইলেকট্রোড যুক্ত ইইজি ক্যাপ। যার সাহায্যে ফোন ব্যবহার করার সময় তাদের মস্তিষ্কের সঙ্গে বুড়ো আঙুল, মধ্যমা ও তর্জনীর সংযোগ স্থাপনের প্রক্রিয়া পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষার ফলেই উঠে এসেছে কিভাবে ক্রমাগত টাচস্ক্রিনে আঙুলের নড়াচড়া বদলে দেয় মস্তিষ্কের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের সূত্র।
ডা. ঘোষ জানায়, যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করেন তাদের মস্তিষ্ক স্পর্শে সাধারণ ফোন ব্যবহারকারীদের থেকে অন্যভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়। সেই সঙ্গেই মস্তিষ্কের প্রতিদিনের সচলতা বাড়াতে স্মার্টফোন ব্যবহার খুবই উপযোগী বলেও জানান ডা. ঘোষ।
কল প্রেস জার্নাল কারেন্ট বায়োলজিতে প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণার ফল।