এছাড়াও, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের কঠোর কোনো নির্দেশনা না থাকায় অনেক প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও সভাপতি ভবিষ্যতে আবার তাদের হাতে নিয়োগ ক্ষমতা ফিরে পাবে সে আশায় ই-রিকুইজিশন ফরম পূরণ করেনি। যার ফলে প্রায় ৫০,০০০ শূণ্যপদের বিপরীতে শিক্ষকের চাহিদা জমা পড়েছে মাত্র ১৪৩৫৪ জনের। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ সারা দেশের জেলাভিত্তিক বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শূন্য পদের তালিকা প্রকাশ করেছে,সে অনুযায়ী বিভিন্ন জেলার শূন্যপদের সংখ্যা উল্লেখ করা হলো।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশন-১৮২, ঢাকা-১৫৪, ফরিদপুর-১১৫, গাজীপুর-২২০, গোপালগঞ্জ-১৬২, কিশোরগঞ্জ -২৮৬, মাদারীপুর-১৭০, মানিকগঞ্জ-১৭১, মুন্সিগঞ্জ -১২৩, নারায়ানগঞ্জ-১৪৪, নরসিংদী-১৯২, রাজবাড়ি-৭২, শরীয়তপুর-২০০, টাংগাইল-৩৬৭, ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৯৭, চাঁদপুর- ৫৪১, চট্টগ্রাম-৯৩৩, কুমিল্লা-৭৪১, কক্সবাজার-১৬৩, ফেনী-২৭৩, খাগড়াছড়ি-৪৯, লক্ষ্মীপুর-২৯৬, নোয়াখালী-৩৫০, রাঙ্গামাটি-১০০, বান্দরবন-৩৮, জামালপুর-১৩১, ময়মনসিংহ- ৪৬৭,নেত্রকোনা-১৭৪,শেরপুর-৯১, বরগুনা- ২৬৩, বরিশাল-৫৯৫, ভোলা-১৪৫, ঝালকাঠি-২৫৩, পটুয়াখালী-৫২৮, ফিরোজপুর-৪০৭, বাগেরহাট-২০১, চুয়াডাঙ্গা- ৮১, ঝিনাইদহ-১১১, যশোর-২০৩, খুলনা-১৪৫, কুষ্টিয়া-৬৬, মাগুরা- ৮৮, মেহেরপুর-২৪, নড়াইল-৭০, সাতক্ষীরা-১৯৮, দিনাজপুর -২৮১, গাইবান্ধা-৯২, কুড়িগ্রাম-১৯৫, লালমনিরহাট- ১৪০, নীলফামারী-১৩২, পঞ্চগড়-৪৮, রংপুর-২৯৭, ঠাকুরগাঁও-১০৭, হবিগঞ্জ-১৯৬, মৌলভী বাজার-২১৭, সুনামগন্জ-২১৮, সিলেট-৩৫৮, বগুড়া-২৫২, চাপাইনবাবগঞ্জ-১৩৪, নাটোরে-১২০, জয়পুরহাট-৬৩, নওগাঁ-২৭৭, পাবনা-২২৪, রাজশাহী-১৫৬, সিরাজগঞ্জ-২৬৭। মোট ১৪৩৫৪| যা মোট শূণ্যপদের এক তৃতীয়াংশেরও কম। আবার অনেক প্রতিষ্ঠান এনটিআরসিএ’র ই-রিকুইজিশন ফরম-এ ত্রুটি থাকায় যথাযথভাবে ফরম পূরণ করতে পারে নি। যার ফলে অনাকাঙ্খিতভাবে প্রয়োজনের অতিরিক্ত চাহিদাও প্রেরণ করা হয়েছে।