ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসের মাল্টিমিডিয়া শ্রেণি কার্যক্রমের তথ্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২৫ মার্চ) সব আঞ্চলিক উপ-পরিচালকদের এই নির্দেশ দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়, মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং মাঠ পর্যায়ের শ্রেণি শিক্ষকরা এমএমসি অ্যাপের মাধ্যমে আপলোড করা ক্লাসের ভিত্তিতে মাল্টিমিডিয়া শ্রেণি কার্যক্রমের মনিটরিং প্রতিবেদন নিয়মিত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল করে থাকেন।
কিন্তু এমএমসি অ্যাপে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাধ্যমি ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের কোনও শ্রেণি শিক্ষক তাদের এমএমসি ক্লাসগুলো আপলোড দিতে পারছেন না।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের চাওয়া এপিএ’র অন্যতম সূচক হলো— মাঠ পর্যায় থেকে পাওয়া এমএমসি ক্লাস, যা প্রতিবেদন আকারে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
এমতাবস্থায়, সব আঞ্চলিক উপ-পরিচালকরা (মাধ্যমিক) তাদের নিজ নিজ অঞ্চলের সংশ্লিষ্ট উপজেলা ও থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছ থেকে সব মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও উচ্চ মাধ্যমিক কলেজের ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জানুয়ারি থেকে মার্চ— এই তিন মাসের গৃহীত এমএমসি ক্লাসের তথ্য সংগ্রহ করে তা সার-সংক্ষেপ আকারে সংযুক্ত নির্ধারিত ছক মোতাবেক আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ের ই-মেইলে ([email protected]) পাঠানোর অনুরোধ করা হলো।
উল্লেখ্য যে, আঞ্চলিক উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক) ব্যতীত মাঠ পর্যায়ের অন্য কোনও শিক্ষা কর্মকর্তা বা কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ে ই-মেইলে আলাদাভাবে এ সংক্রান্ত কোনও তথ্য পাঠানোর প্রয়োজন নেই।