এ সময় দলকা লক্ষীপুর পুলিশ ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের ধরে ক্যাম্পে নিয়ে প্রচণ্ড মারধর করে। এ খবর গ্রামে ছড়িয়ে পড়লে মাগরিবের নামাজের পর গ্রামবাসীরা উত্তেজিত হয়ে একযোগে ওই পুলিশ ক্যাম্পে হামলা চালায়। এ সময় পুলিশ-গ্রামবাসি সংঘর্ষ শুরু হয়। এক পর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে পুলিশ গুলি ছুঁড়তে শুরু করে। এতে গ্রামের গোলাপ বিশ্বাসের ছেলে মারজুল (৪০) ও বকুল জোয়ার্দ্দারের ছেলে সেলিম (২৪), জিন্নাত আলীর ছেলে মিলন (২২), আঃ রহিমের ছেলে শুভ (১৬), মজনুর রহমানের ছেলে আলমগীর (২০) গুলিবিদ্ধ হয়। তাদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার মো. রশীদুল হাসান জানান, ‘গ্রামবাসী পুলিশ ক্যাম্পে আক্রমণ করলে পুলিশ প্রথমে আত্মরক্ষার চেষ্টা করে। এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে পুলিশ শর্টগানের গুলি ছুঁড়ে।
তিনি আরো জানান, এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি বর্তমানে পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।