অভিজিত্ ভট্টাচার্য্য : প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে কাঠগড়ায় উঠল ফেসবুক। বলা হয়েছে— ফেসবুকের ১৪টি ‘অ্যাকাউন্ট’ থেকে চলতি বছরের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার প্রশ্ন প্রকাশ করা হয়েছে, যা অন্যায় ও অনৈতিক। আর এই ১৪ অ্যাকাউন্টকে চিহ্নিত করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি) সহায়তায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা এমনটি করতে পেরেছেন। এসব অ্যাকাউন্টে সমাপনীর বিভিন্ন বিষয়ের প্রশ্ন আপলোড রয়েছে বলে দেখতে পেয়েছেন তারা। এখন র্যারের গোয়েন্দা শাখার মাধ্যমে এদের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
এদিকে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মো. মোস্তাফিজুর রহমান নিজ মন্ত্রণালয়ে গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে সমাপনী পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি। তিনি বলেন, একটি সংঘবদ্ধ চক্র বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে এসব কাজ (প্রশ্ন ফাঁস) করছে। কী সেই উদ্দেশ্য তারাই তা ভালো বলতে পারবে। তবে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে থাকলে এর দায় নিতে প্রস্তুত রয়েছেন বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, মন্ত্রণালয় কিংবা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের যৌথ তল্লাশিতে প্রশ্ন ফাঁসের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। আর এ কারণে সমাপনী পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি পুরোপুরি অস্বীকার করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তর। তবে প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি অস্বীকার করলেও গোপনে বিটিআরসির মাধ্যমে ফেসবুকে অভিযান চালিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। সেখানেই বিটিআরসির মাধ্যমে প্রশ্নপত্র পাওয়া যায়। এজন্য ১৪টি ফেসবুক অ্যাকাউন্টকে চিহ্নিত করেছেন তারা। এসব অ্যাকাউন্টে সমাপনীর বিভিন্ন বিষয়ের প্রশ্ন ‘আপলোড’ করা হয়েছে। তবে এসব প্রশ্ন পরীক্ষার মূল প্রশ্নের সঙ্গে ‘মিল’ নেই।
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আলমগীর গতকাল বিকালে বলেন, বিটিআরসির মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে ফেসবুকের ১৪টি অ্যাকাউন্টকে চিহ্নিত করা হয়েছে। ফেসবুকের মাধ্যমে প্রশ্ন আপলোড করে ফাঁসের গুজব ছড়ানো হয়েছে। তিনি বলেন, কী উদ্দেশ্যে এটি করা হয়েছে তা তদন্তে জানা যাবে। এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ফেসবুকের ১৪টি অ্যাকাউন্ট পরিচালনাকারী ব্যক্তিদের শিগগিরই গ্রেপ্তার করা হবে। এজন্য তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলার করা হচ্ছে। পরীক্ষা বাতিল হবে কি না— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যেখানে প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে এমন প্রমাণই মেলেনি সেখানে পরীক্ষা বাতিলের কথাই উঠছে না। প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে যা বলা হচ্ছে তা পুরোটাই ‘গুজব’ বলে তিনি জানান।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের দায়িত্বপালনকারী একজন কর্মকর্তা বলেন, প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ শুনেই দেশের ৬৪ জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে সোমবার রাতেই জরুরি বার্তা পাঠানো হয়েছে। জরুরি বার্তা পেয়েছেন দেশব্যাপী মাঠ পর্যায়ে কর্মরত প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তারাও। সবাইকে বলা হয়েছে, কোনোভাবেই যেন প্রশ্নফাঁসা না হয়। এমনকী প্রশ্ন সাজেসন্স নিয়েও যদি কেউ ঘোরাঘুরি করে তবে তাকেও যেন আইনের আওতায় আনা হয়।
সমাপনী পরীক্ষা উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সাত বিভাগের জন্য সাতটি ভিজিল্যান্স টিম গঠন করে দিয়েছিল। প্রত্যেকটি টিমের প্রধান হয়েছে প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অথবা যুগ্ম সচিব। ভিজিল্যান্স টিমের হয়ে খুলনা বিভাগে দায়িত্বপালনকারী যুগ্ম সচিব সন্তোষ কুমার অধিকারী বলেন, খুলনা বিভাগে প্রশ্ন ফাঁসের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি। সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে এখানে পরীক্ষা হচ্ছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন: মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ব্যাপারে সাংবাদিক ও অন্যান্য মাধ্যমে খবর পাচ্ছি। তবে ৬৪ জেলা থেকে ‘অফিসিয়ালি’ কেউ প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়ে কিছু জানায়নি। ভালোভাবে পরীক্ষা গ্রহণে সমন্বিত উদ্যোগ দরকার জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, তারা চাইছে না ভালোভাবে পরীক্ষা হোক। যদি চাইতো তাহলে সঙ্গে সঙ্গে জানিয়ে সরকারকে সাহায্য করত।
ফেসবুক ও ইন্টারনেটে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, কোথাও প্রশ্ন হুবহু ছাপিয়ে দিচ্ছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়নি। দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে ১৩টি, কোনো কোনো জায়গায় ৬০ শতাংশ, আবার কোনো জায়গায় ৭০ শতাংশ প্রশ্ন কমন পড়ছে বলে জানানো হয়েছে। এসব বিষয়ে কোনো প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি, আমরা জেলা প্রশাসক ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের কাছে খবর নিচ্ছি।
সাংবাদিককের কাছে আসা একটি প্রশ্নে মঙ্গলবারের পরীক্ষায় শতভাগ মিল পাওয়ার প্রসঙ্গ তুলে ধরে এই পরীক্ষা বাতিল করা হবে কি না— জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, সারাদেশ থেকে প্রতিবেদন নিতে হবে। পাবলিক পরীক্ষা হুট করে বাতিল করতে পারি না। সারাদেশে প্রভাব আছে কি না দেখতে হবে। এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার ব্যাপার আছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, গোয়েন্দা পরিদপ্তর, অন্যান্য প্রশাসনিক দপ্তর থেকে প্রতিবেদন পাওয়ার পর এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারব। মন্ত্রী বলেন, আমরা সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে বিজি প্রেসে প্রশ্ন ছাপাচ্ছি, সেখান থেকে নিরাপত্তা দিয়ে প্রশ্নপত্র উপজেলায় পাঠানো হচ্ছে, কীভাবে কোথা থেকে কারা এসব করছে (প্রশ্ন ফাঁস) তা দেখতে হবে। ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) ডাকা মঙ্গলবারের হরতালে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ির শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা যথারীতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এদিন প্রাথমিক সমাপনীতে বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় এবং ইবতেদায়িতে পরিবেশ পরিচিতি সমাজ ও পরিবেশ পরিচিতি বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা ছিল।
প্রাথমিক ও ইবতেদায়ির সমাপনীতে মোট ৩০ লাখ ৯৪ হাজার ২৬৫ পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। দেশের ছয় হাজার ৭৯১টি এবং দেশের বাইরে ১১টি কেন্দ্রে গত রবিবার থেকে সমাপনী পরীক্ষা শুরু হয়।
এদিকে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মো. মোস্তাফিজুর রহমান নিজ মন্ত্রণালয়ে গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে সমাপনী পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি। তিনি বলেন, একটি সংঘবদ্ধ চক্র বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে এসব কাজ (প্রশ্ন ফাঁস) করছে। কী সেই উদ্দেশ্য তারাই তা ভালো বলতে পারবে। তবে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে থাকলে এর দায় নিতে প্রস্তুত রয়েছেন বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, মন্ত্রণালয় কিংবা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের যৌথ তল্লাশিতে প্রশ্ন ফাঁসের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। আর এ কারণে সমাপনী পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি পুরোপুরি অস্বীকার করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তর। তবে প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি অস্বীকার করলেও গোপনে বিটিআরসির মাধ্যমে ফেসবুকে অভিযান চালিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। সেখানেই বিটিআরসির মাধ্যমে প্রশ্নপত্র পাওয়া যায়। এজন্য ১৪টি ফেসবুক অ্যাকাউন্টকে চিহ্নিত করেছেন তারা। এসব অ্যাকাউন্টে সমাপনীর বিভিন্ন বিষয়ের প্রশ্ন ‘আপলোড’ করা হয়েছে। তবে এসব প্রশ্ন পরীক্ষার মূল প্রশ্নের সঙ্গে ‘মিল’ নেই।
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আলমগীর গতকাল বিকালে বলেন, বিটিআরসির মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে ফেসবুকের ১৪টি অ্যাকাউন্টকে চিহ্নিত করা হয়েছে। ফেসবুকের মাধ্যমে প্রশ্ন আপলোড করে ফাঁসের গুজব ছড়ানো হয়েছে। তিনি বলেন, কী উদ্দেশ্যে এটি করা হয়েছে তা তদন্তে জানা যাবে। এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ফেসবুকের ১৪টি অ্যাকাউন্ট পরিচালনাকারী ব্যক্তিদের শিগগিরই গ্রেপ্তার করা হবে। এজন্য তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলার করা হচ্ছে। পরীক্ষা বাতিল হবে কি না— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যেখানে প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে এমন প্রমাণই মেলেনি সেখানে পরীক্ষা বাতিলের কথাই উঠছে না। প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে যা বলা হচ্ছে তা পুরোটাই ‘গুজব’ বলে তিনি জানান।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের দায়িত্বপালনকারী একজন কর্মকর্তা বলেন, প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ শুনেই দেশের ৬৪ জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে সোমবার রাতেই জরুরি বার্তা পাঠানো হয়েছে। জরুরি বার্তা পেয়েছেন দেশব্যাপী মাঠ পর্যায়ে কর্মরত প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তারাও। সবাইকে বলা হয়েছে, কোনোভাবেই যেন প্রশ্নফাঁসা না হয়। এমনকী প্রশ্ন সাজেসন্স নিয়েও যদি কেউ ঘোরাঘুরি করে তবে তাকেও যেন আইনের আওতায় আনা হয়।
সমাপনী পরীক্ষা উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সাত বিভাগের জন্য সাতটি ভিজিল্যান্স টিম গঠন করে দিয়েছিল। প্রত্যেকটি টিমের প্রধান হয়েছে প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অথবা যুগ্ম সচিব। ভিজিল্যান্স টিমের হয়ে খুলনা বিভাগে দায়িত্বপালনকারী যুগ্ম সচিব সন্তোষ কুমার অধিকারী বলেন, খুলনা বিভাগে প্রশ্ন ফাঁসের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি। সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে এখানে পরীক্ষা হচ্ছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন: মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ব্যাপারে সাংবাদিক ও অন্যান্য মাধ্যমে খবর পাচ্ছি। তবে ৬৪ জেলা থেকে ‘অফিসিয়ালি’ কেউ প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়ে কিছু জানায়নি। ভালোভাবে পরীক্ষা গ্রহণে সমন্বিত উদ্যোগ দরকার জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, তারা চাইছে না ভালোভাবে পরীক্ষা হোক। যদি চাইতো তাহলে সঙ্গে সঙ্গে জানিয়ে সরকারকে সাহায্য করত।
ফেসবুক ও ইন্টারনেটে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, কোথাও প্রশ্ন হুবহু ছাপিয়ে দিচ্ছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়নি। দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে ১৩টি, কোনো কোনো জায়গায় ৬০ শতাংশ, আবার কোনো জায়গায় ৭০ শতাংশ প্রশ্ন কমন পড়ছে বলে জানানো হয়েছে। এসব বিষয়ে কোনো প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি, আমরা জেলা প্রশাসক ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের কাছে খবর নিচ্ছি।
সাংবাদিককের কাছে আসা একটি প্রশ্নে মঙ্গলবারের পরীক্ষায় শতভাগ মিল পাওয়ার প্রসঙ্গ তুলে ধরে এই পরীক্ষা বাতিল করা হবে কি না— জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, সারাদেশ থেকে প্রতিবেদন নিতে হবে। পাবলিক পরীক্ষা হুট করে বাতিল করতে পারি না। সারাদেশে প্রভাব আছে কি না দেখতে হবে। এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার ব্যাপার আছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, গোয়েন্দা পরিদপ্তর, অন্যান্য প্রশাসনিক দপ্তর থেকে প্রতিবেদন পাওয়ার পর এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারব। মন্ত্রী বলেন, আমরা সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে বিজি প্রেসে প্রশ্ন ছাপাচ্ছি, সেখান থেকে নিরাপত্তা দিয়ে প্রশ্নপত্র উপজেলায় পাঠানো হচ্ছে, কীভাবে কোথা থেকে কারা এসব করছে (প্রশ্ন ফাঁস) তা দেখতে হবে। ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) ডাকা মঙ্গলবারের হরতালে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ির শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা যথারীতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এদিন প্রাথমিক সমাপনীতে বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় এবং ইবতেদায়িতে পরিবেশ পরিচিতি সমাজ ও পরিবেশ পরিচিতি বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা ছিল।
প্রাথমিক ও ইবতেদায়ির সমাপনীতে মোট ৩০ লাখ ৯৪ হাজার ২৬৫ পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। দেশের ছয় হাজার ৭৯১টি এবং দেশের বাইরে ১১টি কেন্দ্রে গত রবিবার থেকে সমাপনী পরীক্ষা শুরু হয়।