নিজস্ব প্রতিবেদক |
অধিদপ্তরের পরিচালক মো. হাসান সারওয়ার স্বাক্ষরিত চিঠিতে গত পাঁচ বছরে শ্রান্তি বিনোদন প্রাপ্ত ও বকেয়া থাকা শিক্ষকদের নাম, টাকার পরিমান, ইতোমধ্যে প্রাপ্ত টাকার পরিমান উল্লেখ করে ১০ জুনের মধ্যে অধিদপ্তরে তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে।
জানা গেছে, শ্রান্তি বিনোদন ভাতা প্রাপ্তি নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষকদের বিড়ম্বনার শেষ নেই। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সরকারি বিধি মোতাবেক প্রতি তিন বছর পরপর শ্রান্তি বিনোদন ভাতা পাওয়ার কথা। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ভ্যাকেশনাল কর্মচারী হওয়ায় প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য চাকরিজীবীদের মতো বছরের যে কোনো সময় এ ছুটি ভোগ করতে পারেন না। নন ভ্যাকেশনাল কর্মচারী না হওয়ায় ১৫ দিনের শ্রান্তি বিনোদন ছুটির অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করতে হয় রমজানের ছুটি পর্যন্ত। ফলে দেখা যায়, ৩ বছর পূর্ণ হলেও অনেক সময় রমজানের ছুটি না থাকায় এক বছরের ছুটি পরবর্তী বছরে গিয়ে মঞ্জুর হয়। এক্ষেত্রে ৩ বছর পর যে ছুটিটা পাওয়ার কথা প্রাথমিক শিক্ষকরা সেটা ৪ বছর পর প্রাপ্য হয়।