নিজস্ব প্রতিবেদক,২৭ মার্চ : জাতীয়কনকৃত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের টাইমস্কেল নেয়ার বিষয়ে মতামত দিয়েছে উপ হিসাব নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়। গত ৭ জানুয়ারি মিয়া মুহম্মদ মুজিবুল হক সাক্ষরিত এক পত্রে জাতীয়কৃত বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকরা টাইমস্কেল পাচ্ছে না বলে উল্লেখ করেছেন। রংপুর বিভাগীয় নিয়ন্ত্রককে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে উভয় পদের সমষ্টির ভিত্তিতে টাইমস্কেল প্রাপ্য নয় বলে সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়েছে। চিঠিতে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:
২৯ মার্চ থেকে এইচএসসির কোচিংগুলো বন্ধ
একাধিক সূত্রমতে, শুধু দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনার স্বার্থে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের ১ নং (এক) ক্রমিকে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষককে মাত্র ৫০ (পঞ্চাশ) টাকা ভাতা প্রদানের মাধ্যমে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের সুযোগ প্রদান করে এমপিওভুক্ত করা হয়েছিলো| ২০০৮ খ্রিস্টাব্দের ১৪ ই জুলাই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র মোতাবেক রেজিঃ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহে (জাতীয়করণ) শিক্ষা ও ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার এ সকল বিদ্যালয়ে বিদ্যমান শিক্ষকের ৪টি পদের একটিকে উন্নীতকরণের মাধ্যমে প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন।
আরও পড়ুন: ছাত্রীর কাছে চুমুর আবদার অধ্যাপকের!
অর্থাৎ ২০০৮ সাল থেকে তাদেরকে প্রধান শিক্ষক হিসাবে গণ্য করা হয় এবং সেখান থেকে সবাই পদোন্নতিপ্রাপ্ত।সেই হিসাবে কেউ পাচ্ছেন না টাইমেস্কল।