মহামারি করোনাভাইরাসের মধ্যেই স্বশরীরে পরীক্ষা নেওয়া ও শিক্ষার্থীদের হলে উঠনোর বিষয়ে পুরোপুরি প্রস্তুত আমরা। যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথ কেয়ার সেন্টারে প্রস্তুত রয়েছে ৩টি অ্যাম্বুলেন্স, ২টি আইসোলেশন রুম এবং কেনা হয়েছে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সিলিন্ডার। এবং যারা টিকা গ্রহণ করেছে, তাদেরই কেবল হলে উঠানোর চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা যেন সবসময় মাস্ক ব্যবহার করে এবং ক্যাম্পাসে যেন জনসমাগম না হয় সে বিষয়েও আমরা সতর্ক আছি।
দীর্ঘ দেড় বছর বন্ধের পর বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সব হল খুলে দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে এসব কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এ কে এম জাকির হোসেন।
শুক্রবার (২৪ সেপ্টেম্বর) শুধু ৪র্থ বর্ষ এবং মাস্টার্সের শিক্ষার্থদের জন্য হলগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। অন্য সব বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য ৩ অক্টোবর হল খুলে দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, যারা জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় টিকা গ্রহণ করতে পারেনি, আমরা তাদের তথ্য সংগ্রহ করেছি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের মাধ্যমে ইউজিসি ও নির্বাচন কমিশনে পঠানো হয়েছে। খুব দ্রুত তারা টিকার আবেদন করতে পারবে।