স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, শিশুর স্বাভাবিক বেড়ে ওঠার জন্য মায়ের দুধের কোন বিকল্প নেই।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, শিশুর পুষ্টি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টির দরকার।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিভিন্ন দাতা সংস্থার সহযোগিতায় স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নগরীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ব্রেস্টফিডিং সপ্তাহ-২০১৬ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সরকার মায়েদের জন্য বিভিন্ন ভাতা ও সুবিধা দিচ্ছে। পাশাপাশি কর্মজীবি মায়েরা তাদের কর্মরত দুগ্ধদানরত মাতৃ তহবিল থেকেও ভাতা পাচ্ছে। তিনি প্রতিটি অফিসে ব্রেস্টফিডিং কর্নার করার পরামর্শ দিয়ে বলেন, অধিকাংশ সরকারি প্রতিষ্ঠানে ইতোমধ্যেই এধরণের কর্নার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তিনি এ বিষয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো যতœশীল হওয়ার পরামর্শ দেন।
এ বছরে ব্রেস্টফিডিং এর প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ব্রেস্টফিডিং টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি’।
স্বাস্থ্য সচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রুখসানা কাদের, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দ্বীন মুহাম্মদ নুরুল হক, বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশনের (বিবিএফ) চেয়ারম্যান ড. এসকে রায়।
বক্তারা মায়ের কর্মস্থলে শিশুদের জন্য ব্রেস্টফিডিং এবং ঘরে তৈরি খাবারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, একজন মাতা তার কর্মস্থলে শিশুকে খাওয়াতে পারলে শিশুটি যেমন সুস্বাস্থ্যের অধিকারি হয়ে বেড়ে উঠতে পারবে, তেমনি মা অফিসে তার কাজে অধিক মনযোগি হতে পারবেন।
তারা বলেন, বাংলাদেশ ৬ মাসের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ব্রেস্টফিডিং এর হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য। তারা বলেন, বুকের দুধে বাড়তি সুবিধা আছে এবং শিশুর জন্মলাভের পরের মাসগুলোতে মায়ের বুকের দুধে শিশুর জীবন রক্ষা এবং তার স্বাভাবিক বেড়ে উঠা নিশ্চিত করে।
বক্তরা কর্মস্থলে শিশুদেরকে মার বুকের দুধ খাওয়াতে সহায়তা করার জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, বীমা প্রতিষ্ঠান, কারখানা, শপিংমল, পেশাজীবি সংগঠন, ট্রেড ইউনিয়ন এবং অন্যান্য মানবাধিকার সংগঠনগুলোর প্রতি আহবান জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, শিশুর পুষ্টি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টির দরকার।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিভিন্ন দাতা সংস্থার সহযোগিতায় স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নগরীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ব্রেস্টফিডিং সপ্তাহ-২০১৬ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সরকার মায়েদের জন্য বিভিন্ন ভাতা ও সুবিধা দিচ্ছে। পাশাপাশি কর্মজীবি মায়েরা তাদের কর্মরত দুগ্ধদানরত মাতৃ তহবিল থেকেও ভাতা পাচ্ছে। তিনি প্রতিটি অফিসে ব্রেস্টফিডিং কর্নার করার পরামর্শ দিয়ে বলেন, অধিকাংশ সরকারি প্রতিষ্ঠানে ইতোমধ্যেই এধরণের কর্নার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তিনি এ বিষয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো যতœশীল হওয়ার পরামর্শ দেন।
এ বছরে ব্রেস্টফিডিং এর প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ব্রেস্টফিডিং টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি’।
স্বাস্থ্য সচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রুখসানা কাদের, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দ্বীন মুহাম্মদ নুরুল হক, বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশনের (বিবিএফ) চেয়ারম্যান ড. এসকে রায়।
বক্তারা মায়ের কর্মস্থলে শিশুদের জন্য ব্রেস্টফিডিং এবং ঘরে তৈরি খাবারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, একজন মাতা তার কর্মস্থলে শিশুকে খাওয়াতে পারলে শিশুটি যেমন সুস্বাস্থ্যের অধিকারি হয়ে বেড়ে উঠতে পারবে, তেমনি মা অফিসে তার কাজে অধিক মনযোগি হতে পারবেন।
তারা বলেন, বাংলাদেশ ৬ মাসের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ব্রেস্টফিডিং এর হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য। তারা বলেন, বুকের দুধে বাড়তি সুবিধা আছে এবং শিশুর জন্মলাভের পরের মাসগুলোতে মায়ের বুকের দুধে শিশুর জীবন রক্ষা এবং তার স্বাভাবিক বেড়ে উঠা নিশ্চিত করে।
বক্তরা কর্মস্থলে শিশুদেরকে মার বুকের দুধ খাওয়াতে সহায়তা করার জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, বীমা প্রতিষ্ঠান, কারখানা, শপিংমল, পেশাজীবি সংগঠন, ট্রেড ইউনিয়ন এবং অন্যান্য মানবাধিকার সংগঠনগুলোর প্রতি আহবান জানান।