বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা একটার দিকে রাজধানীর দুর্নীতি দমন কমিশন কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনানুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন দুদক সচিব ড. ম. শামসুল আরেফিন।
তিনি বলেন, ‘শিক্ষাকে কোনভাবেই বাণিজ্য হিসেবে দেখতে চায় না দুদক। বিগত ছয় মাস শিক্ষা নিয়ে কাজ করেছে কমিশন। টোটাল প্রশাসনিক সংস্কারসহ বিভিন্ন বিষয়ে সমাধানের জন্য এ সুপারিশ করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, কমিশনের প্রতিবেদনে দুর্নীতির উৎস, দুদকের আইনি ম্যান্ডেট এবং এসব দুর্নীতি প্রতিরোধে সুনির্দিষ্ট সুপারিশমালা প্রণয়ন করেছে দুদকের বিশেষ টিমের সদস্যরা। এই প্রতিবেদনে প্রশ্নপত্র ফাঁস, নোট/গাইড ও কোচিং বাণিজ্য, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো নির্মাণ, এমপিওভুক্তি, নিয়োগ ও বদলিসহ বিভিন্ন প্রকারের দুর্নীতির উৎস এবং তা বন্ধের জন্য ৩৯ টি সুনির্দিষ্ট সুপারিশ করা হয়েছে। ‘শিক্ষা সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানিক টিম’ এর প্রধান ছিলেন দুদকের পরিচালক মীর মো. জয়নুল আবেদীন। দুই সদস্যের এই টিমের অপর সদস্য ছিলেন সহকারী পরিচালক মো. হাফিজুর রহমান।
banglatribune