নিজস্ব প্রতিবেদক : কোটি কোটি টাকা ঘুষ খেয়ে ফুলে-ফেঁপে ওঠা করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাতে বদলির আদেশ জারি হলেও আদেশের কপি ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়নি। তবে, তারা দুজনই বি সি এস সাধারণ শিক্ষা সমিতির বর্তমান ও সাবেক কয়েকজন নেতার আশ্রয়ে নিরাপদে নতুন কর্মস্থলে যোগদান করেছেন। দুজনকেই ঢাকার বাইরের দুটি কলেজে বদলি করা হয়েছে। তবে, নাসির-নুরে আলমের কাছ থেকে কোটি কোটি ঘুষের টাকা উদ্ধার করা হয়নি। তাদেরকে নিরাপদে সরে যাওয়ায় সহায়তা করেছেন মাসুম ও বশির গংরা।
জানা যায়, মাদ্রাসা ও কলেজ শাখায় হাজার হাজার অবৈধ এমপিও করিয়ে সরকারেরও কোটি কোটি টাকা গচ্ছা দিয়েছেন এ দুই সহকারি পরিচালক। ১ বছরেরও বেশি সময় যাবত নাসির নুরে আলমে দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছে দৈনিকশিক্ষাডটকম। তবে, প্রতিবারই উর্ধতন কর্মকর্তারা বল্ েআসছেন নাসির-নুরে আলম সৎ ও শিক্ষা ক্যাডারের চৌকস কর্মকর্তা। যেমন বর্তমানে সাফাই গাওয়া হচ্ছে তাজিব, আফসার ও মেজবাহর পক্ষে। অথব এরা কোটি কোটি টাকা ঘুষ নিচ্ছেন পকেট ভারি করছেন অপরদিকে ভুয়া লোকদের এমপিও দিয়ে সরকারি তহবিল খালি করছেন। জাতীয়করণের কলেজগুলো পরিদর্শন করে কোটি কোটি টাকা কামাই করেছেন তাজিব।
এদিকে নাসির ও নুরে আলমকে সহকারি পরিচালক পদে বসানোর অপরাধে বশির ও মাসুমকেও আসামী করে সরকারি তহবিল তছরুপের মামলা করার আহবান জানিয়েছেন বেসরকারি শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ।
নতুন সহকারি পরিচালক হয়েছেন আরেক দুর্নীতিবাজ তাজিব উদ্দিনের সাগরেদ হাবিবুর রহমান ও অপর একজন নারী কর্মকর্তা।