মাধ্যমিকের ২৮ শিক্ষক-কর্মচারীকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) চিঠি দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। গতকাল রোববার মাউশির মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন উইংয়ের এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অভিযুক্ত শিক্ষকদের ৫ কর্মদিবসের মধ্যে জেলা শিক্ষা অফিসারের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে স্কুলে অনুপস্থিত থাকার স্পষ্ট কারণ উল্লেখ করতে বলা হয়েছে।
জানা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারিতে মাধ্যমিকের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন করা প্রতিষ্ঠানে এই ২৮ জন শিক্ষককে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত পাওয়া যায়।
অভিযুক্ত শিক্ষকেরা হলেন-ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবার সহকারী শিক্ষক মো. হেলাল উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার সহকারী শিক্ষক এরফানুল ইসলাম, কুমিল্লার চান্দিনার সহকারী শিক্ষক মো. আইউব আলী, বাগেরহাটের মোল্লারহাটের সেলিম মোল্লা, একই উপজেলার প্রধান শিক্ষক হাসিবা খাতুন, কুষ্টিয়া সদরের সহকারী শিক্ষক মো. শামসুল আরেফিন, ঝিনাইদহ সদরের সহকারী শিক্ষক মো. মোখলেছুর রহমান, সহকারী শিক্ষক মোছা. ডালিয়া খাতুন, নোয়াখালী সদরের সহকারী শিক্ষক মো. নুর উদ্দিন কিরণ, খাগড়াছড়ি সদরের সহকারী শিক্ষক ধনবী চাকমা, মেমরি চাকমা, মিথিলা চাকমা, মরিয়ম চাকমা, রমেশ চাকমা, শেখর চাকমা, টুম্পা রানী সাহা, অনুরূপা ত্রিপুরা, মাইনোচিং মারমা, গোপালগঞ্জ সদরের সহকারী শিক্ষক অনিমেশ মন্ডল সুজন, নেত্রকোণার দুর্গাপুরের সহকারী শিক্ষক আশরাফ উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন, আমির হোসেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের সহকারী শিক্ষক মো. আতাউর রহমান, মাহবুব, হারুন-অর রশিদ, ব্রাক্ষণবাড়িয়ার কসবার কর্মচারী মো. সোহরাব হোসাইন, বরিশালের হিজলা উপজেলার কর্মচারী নাঈম হোসেন, আফজাল হোসেন।