নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের সংবাদকে গুজব, ভিত্তিহীন এবং তথ্যবিভ্রাট হিসেবে অভিহিত করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার এ কথা জানানো হয়।
গত ২৩ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী পরীক্ষায় দেশের বিভিন্ন স্থানে বাংলাসহ কয়েকটি বিষয়ে প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বলা হচ্ছে, ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্ন পাওয়া যাচ্ছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরীক্ষা শুরুর পর দিন থেকে অদ্যাবধি বিভিন্ন সামাজিক ও গণমাধ্যম প্রশ্নপত্র ফাঁস সংক্রান্ত বিভিন্ন বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার করে যাচ্ছে। প্রচারিত প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি মন্ত্রণালয় প্রথম থেকে গুরুত্বসহকারে বিচার বিশ্লেষণ ও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে আসছে।
আরও বলা হয়, প্রশ্নপত্র ফাঁস সংক্রান্ত সংবাদে জনমনে উদ্বেগ ও সৃষ্ট অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি অনুধাবন করে বুধবার মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিষয়টি গভীরভাবে পর্যালোচনা করেছেন। ফেসবুকে পাওয়া প্রশ্ন/সাজেশন এবং এ যাবত অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে মিলিয়ে দেখা হয়। কোনো প্রযুক্তিগত ত্রুটি বিচ্যুতির কারণে এ ধরনের ঘটনার উদ্ভব কি না, তাও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। কিন্তু সার্বিক পর্যালোচনা শেষে বলা হয়, ফেসবুকসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রশ্নের সাথে সমাপনী পরীক্ষায় সরবরাহ করা প্রশ্নের কোনো সামঞ্জস্য নেই।
‘প্রশ্নপত্র ফাঁস হলে পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নের সঙ্গে ফেসবুকে পাওয়া প্রশ্নপত্রের মিল থাকার কথা, কিন্তু তার প্রমাণ মেলেনি। এতে সুস্পষ্টভাবে প্রতীতি (বিশ্বাস) জন্মেছে যে, প্রশ্নপত্র ফাঁসের সংবাদটি একটি গুজব, ভিত্তিহীন অভিযোগ এবং তথ্যবিভ্রাটও বটে’।
বিপুল সংখ্যক পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যত্ চিন্তা করে চলমান সমাপনী পরীক্ষা সম্পর্কে এ ধরনের হীন, অসত্য, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও সন্দেহমূলক সংবাদ প্রচার না করা এবং শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা সম্পন্ন করার ব্যাপারে সার্বিক সহযোগিতার জন্য সর্বস্তরের জনগণ ও গণমাধ্যমের প্রতি অনুরোধ জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। এ ব্যাপারে অভিভাবকদেরও অহেতুক উদ্বিগ্ন না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গত ২৩ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী পরীক্ষায় দেশের বিভিন্ন স্থানে বাংলাসহ কয়েকটি বিষয়ে প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বলা হচ্ছে, ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্ন পাওয়া যাচ্ছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরীক্ষা শুরুর পর দিন থেকে অদ্যাবধি বিভিন্ন সামাজিক ও গণমাধ্যম প্রশ্নপত্র ফাঁস সংক্রান্ত বিভিন্ন বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার করে যাচ্ছে। প্রচারিত প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি মন্ত্রণালয় প্রথম থেকে গুরুত্বসহকারে বিচার বিশ্লেষণ ও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে আসছে।
আরও বলা হয়, প্রশ্নপত্র ফাঁস সংক্রান্ত সংবাদে জনমনে উদ্বেগ ও সৃষ্ট অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি অনুধাবন করে বুধবার মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিষয়টি গভীরভাবে পর্যালোচনা করেছেন। ফেসবুকে পাওয়া প্রশ্ন/সাজেশন এবং এ যাবত অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে মিলিয়ে দেখা হয়। কোনো প্রযুক্তিগত ত্রুটি বিচ্যুতির কারণে এ ধরনের ঘটনার উদ্ভব কি না, তাও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। কিন্তু সার্বিক পর্যালোচনা শেষে বলা হয়, ফেসবুকসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রশ্নের সাথে সমাপনী পরীক্ষায় সরবরাহ করা প্রশ্নের কোনো সামঞ্জস্য নেই।
‘প্রশ্নপত্র ফাঁস হলে পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নের সঙ্গে ফেসবুকে পাওয়া প্রশ্নপত্রের মিল থাকার কথা, কিন্তু তার প্রমাণ মেলেনি। এতে সুস্পষ্টভাবে প্রতীতি (বিশ্বাস) জন্মেছে যে, প্রশ্নপত্র ফাঁসের সংবাদটি একটি গুজব, ভিত্তিহীন অভিযোগ এবং তথ্যবিভ্রাটও বটে’।
বিপুল সংখ্যক পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যত্ চিন্তা করে চলমান সমাপনী পরীক্ষা সম্পর্কে এ ধরনের হীন, অসত্য, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও সন্দেহমূলক সংবাদ প্রচার না করা এবং শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা সম্পন্ন করার ব্যাপারে সার্বিক সহযোগিতার জন্য সর্বস্তরের জনগণ ও গণমাধ্যমের প্রতি অনুরোধ জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। এ ব্যাপারে অভিভাবকদেরও অহেতুক উদ্বিগ্ন না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।