জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত ও মুদ্রিত সব পাঠ্যপুস্তক সংস্কারে গত ১৫ সেপ্টেম্বর এই কমিটি গঠন হয়।
গঠিত এই কমিটিতে ধর্মবিদ্বেষীরা রয়েছে দাবি করে কড়া বার্তা দিয়েছেন ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। আজ শুক্রবার তিনি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে এ বার্তা দেন।
শায়েখ আহমাদুল্লাহ লিখেছেন, ‘ধর্মপ্রাণ মানুষের সন্তানরা কী পড়বে, তা ঠিক করবে চিহ্নিত ধর্মবিদ্বেষীরা! এটা শহীদদের রক্তের সঙ্গে সুস্পষ্ট বেঈমানি।’
কমেন্ট বক্সে আহমাদুল্লাহ ওই কমিটির দুই সদস্য ঢাবির পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন ও ঢাবির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফার একাধিক ফেসবুক পোস্টের স্ক্রিনশর্ট শেয়ার করেন।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এই কমিটির এই দুই সদস্যকে অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয় সচেতন সমাজের ব্যানারে। তাদের দাবি ছিল, অধ্যাপক মামুন বিগত দিনগুলোতে তার ক্লাসে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধবিদ্বেষী নানা বক্তব্য দিয়েছেন। এ ছাড়া সামিনা লুৎফাকে সমকামিতা ও লিঙ্গ স্বাধীনতার নামে বিকৃত মতবাদের সক্রিয়কর্মী বলে দাবি করেন তারা।