ডিম আমিষ নাকি নিরামিষ? এই বিতর্ক ছিল এ চিরকালীন। অনেকেই ডিম নিরামিষ বলে দাবি করলেও এত দিন পর্যন্ত আমিষের দিকেই পাল্লা ছিল ভারী। এ বার কিন্তু বিজ্ঞানীরা জানালেন, ভিন্ন কথা।
তার বলছেন, ডিম ভীষণভাবে নিরামিষ।
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, ডিমের মোট তিনটি অংশ রয়েছে। খোসা, কুসুম ও সাদা অংশ। ডিমের সাদা অংশের মধ্যে থাকে অ্যালবুমিন প্রোটিন। কুসুমও তৈরি প্রোটিন, কোলেস্টেরল ও ফ্যাট দিয়ে। যেই ডিম আমরা প্রতি দিন খাই তার মধ্যে ভ্রুণ থাকে না। তাই সেই ডিমকে কোনও ভাবেই পাখি বা পশুর পর্যায়ে ফেলা যায় না।
একটি মুরগি ৬ মাস বয়স হওয়ার পর থেকে প্রতি দেড় দিনে একটি করে ডিম পাড়তে পারে। ডিম পাড়ার আগে মুরগির যৌনমিলনেরও প্রয়োজন হয় না। তাই এই সব ডিম নিষিক্ত নয়। সাধারণত এই সব ডিমই আমরা বাজার থেকে কিনি। তাই ডিমকে কোনও ভাবেই আমিষ বলতে রাজি নন বিজ্ঞানীরা।