ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযোদ্ধার ভুয়া সনদ দিয়ে এক শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
গোপন সূত্রে জানা যায়, সনদ অনুযায়ী ওই শিক্ষার্থীর বাবার নাম এক মুক্তিযোদ্ধার নামের সাথে মিল থাকায় সে মুক্তিযোদ্ধার সদন দিয়ে ভর্তি হয়।
খোজ নিয়ে জানা গেছে ওই শিক্ষার্থী ঝিনাইদহ হরিণাকুন্ড থানার মকিমপুর গ্রামের আজিজুর রহমানরে ছেলে। তার দাদার নাম শামসুদ্দিন লস্কর। সে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান না হয়েও জালিয়াতি করে অন্যের মুক্তিযোদ্ধা সনদ দিয়ে ভর্তি হয়।
এ ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানতে পেরে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে। কমিটিতে প্রক্টর প্রফেসর ড. মাহবুবর রহমানকে আহ্বায়ক ও ছাত্র উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আনোয়ারুল হক এবং একাডেমিক শাখার প্রধান উপ রেজিস্ট্রার এ.টি.এম এমদাদুল আলমকে সদস্য করা হয়েছে। কমিটিকে শনিবার থেকে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।