এর আগে গত ২৪ জানুয়ারি নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিতের আদেশ দিয়ে ‘নিয়োগ প্রক্রিয়া কেন বাতিল করা হবে না’ এই মর্মে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জবাব দিতে নির্দেশ দেন এই বেঞ্চ।
জানা যায়, গত বছর ২৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ৪৬৯তম সভায় একাডেমিক কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এরপর গত ৭ ডিসেম্বর ৭টি পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। এ বছর ২৫ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে এ নিয়োগ পরীক্ষার মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এই নিয়োগ প্রক্রিয়াকে চ্যালেঞ্জ করে ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের প্ল্যানিং কমিটির ৪জন শিক্ষক আদালতে রিট আবেদন দাখিল করেন। পরে এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ নির্দেশ দেন।
এ বিষয়ে জিন্নাত আরা বেগম বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে গৃহীত নিয়োগ পরীক্ষার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বিভাগের প্ল্যানিং কমিটির ৪ সদস্যের পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট এ নিদের্শ দিয়েছেন। গত ১০ এপ্রিল পূর্ণাঙ্গ শুনানি শেষে আদালত রুলটি ডিসচার্জ করে দেন। এখন শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা রইল না। ’
রিট আবেদনকারী চার শিক্ষকের মধ্যে ড. মো. জাফর সাদিক বলেন, ‘আদালত যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে সেখানে তো আর কোন কথা থাকতে পারে না। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি-প্রোভিসি নেই, তারা আসলে পরবর্তীতে কী করব না করব, সেটা তখন সিদ্ধান্ত নেব।