বাড়তি চাঁদার প্রতিবাদে সারাদেশে শিক্ষকদের বিক্ষোভ ১২ জুলাই

নিজস্ব প্রতিবেদক: বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারিদের কাছ থেকে অবসর ও কল্যাণ ট্রাস্টের ১০ শতাংশ চাঁদা গ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বুধবার (১২ই জুলাই) সারাদেশে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি। ওই দিন দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলাসহ রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করবেন তারা।

শনিবার (৮ই জুলাই) রাজধানীর রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষকগণ একই কারিকুলামের অধীন সিলেবাস ও সময়সূচিতে পাঠদান, প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজে নিয়োজিত থেকেও আর্থিক সুবিধার ক্ষেত্রে  বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়।

নেতৃবৃন্দ বলেন, দীর্ঘদিনের নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের কারণে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারিদের  ‘বার্ষিক  ৫ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি, বৈশাখী ভাতা, পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা ও বাড়ি ভাড়াসহ মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ’ এর দাবি  নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন পর্যায়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে এবং সরকারের নীতি নির্ধারণী মহল দাবিসমূহ পূরণের জন্য ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেছেন।’

কিন্তু কোন শিক্ষক সংগঠনের সাথে আলোচনা ছাড়াই আমলাতান্ত্রিক জটিলতার মারপ্যাঁচে ফেলে  নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে সুবিধাভোগী ও তথাকথিত শিক্ষক সংগঠনের কোন কোন নেতাদের প্ররোচনায় বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারিদের বেতন থেকে  অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তন করার জন্য পৃথক দু’টি গেজেট প্রকাশ করেছেন বলে নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন।

প্রকাশিত গেজেটে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ প্রদান করে ভবিষ্যতে অতিরিক্ত কী সুবিধা পাবেন সে ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত উল্লেখ না থাকায় নেতারা হতাশা প্রকাশ করেন।

শিক্ষক-কর্মচারিদের  দাবি মেনে নেয়া না হলে সারাদেশের অবিরাম ধর্মঘট ও আমরন অনশনের মত কঠোর কর্মসূচি দেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি।

সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সভাপতি মুহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক। আরো উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মোঃ আবুল কাশেম, সহ-সভাপতি রঞ্জিত কুমার সাহা, অধ্যক্ষ মোঃ বজলুর রহমান মিয়া, আলী আসগর হাওলাদার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মোঃ কাওছার আলী শেখ, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান শামীম, প্রকাশনা সম্পাদক মণি হালদার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বেগম নুরুন্নাহার, সাংস্কৃতিক সম্পাদক হেনা রাণী রায়, দপ্তর সম্পাদক মোঃ ইকবাল হোসেন, কেন্দ্রীয় সদস্য মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, অধ্যাপক আবু জামিল মোঃ সেলিম প্রমুখ শিক্ষক নেতৃবৃন্দ।

বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারিদের কাছ থেকে অবসর ও কল্যাণ ট্রাস্টের ১০ শতাংশ চাঁদা গ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বুধবার (১২ই জুলাই) সারাদেশে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি। ওই দিন দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলাসহ রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করবেন তারা। শনিবার (৮ই জুলাই) রাজধানীর রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষকগণ একই কারিকুলামের অধীন সিলেবাস ও সময়সূচিতে পাঠদান, প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজে নিয়োজিত থেকেও আর্থিক সুবিধার ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়। নেতৃবৃন্দ বলেন, দীর্ঘদিনের নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের কারণে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারিদের ‘বার্ষিক ৫ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি, বৈশাখী ভাতা, পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা ও বাড়ি ভাড়াসহ মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ’ এর দাবি নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন পর্যায়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে এবং সরকারের নীতি নির্ধারণী মহল দাবিসমূহ পূরণের জন্য ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেছেন।’ কিন্তু কোন শিক্ষক সংগঠনের সাথে আলোচনা ছাড়াই আমলাতান্ত্রিক জটিলতার মারপ্যাঁচে ফেলে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে সুবিধাভোগী ও তথাকথিত শিক্ষক সংগঠনের কোন কোন নেতাদের প্ররোচনায় বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারিদের বেতন থেকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তন করার জন্য পৃথক দু’টি গেজেট প্রকাশ করেছেন বলে নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন। প্রকাশিত গেজেটে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ প্রদান করে ভবিষ্যতে অতিরিক্ত কী সুবিধা পাবেন সে ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত উল্লেখ না থাকায় নেতারা হতাশা প্রকাশ করেন। শিক্ষক-কর্মচারিদের দাবি মেনে নেয়া না হলে সারাদেশের অবিরাম ধর্মঘট ও আমরন অনশনের মত কঠোর কর্মসূচি দেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি। সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সভাপতি মুহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক। আরো উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মোঃ আবুল কাশেম, সহ-সভাপতি রঞ্জিত কুমার সাহা, অধ্যক্ষ মোঃ বজলুর রহমান মিয়া, আলী আসগর হাওলাদার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মোঃ কাওছার আলী শেখ, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান শামীম, প্রকাশনা সম্পাদক মণি হালদার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বেগম নুরুন্নাহার, সাংস্কৃতিক সম্পাদক হেনা রাণী রায়, দপ্তর সম্পাদক মোঃ ইকবাল হোসেন, কেন্দ্রীয় সদস্য মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, অধ্যাপক আবু জামিল মোঃ সেলিম প্রমুখ শিক্ষক নেতৃবৃন্দ।

Image Not Found

Leave a Reply

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।