কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন: ১। মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য কী, ব্যাখ্যা করো। উত্তর: ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি অত্যন্ত গৌরবময় ঘটনা। মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য: মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশকে পেয়েছি। র. আমরা পেয়েছি নিজস্ব একটি ভূখণ্ড, একটি নিজস্ব পতাকা এবং নিজের মত প্রকাশের স্বাধীনতা। রর. এর ফলেই পৃথিবীর বুকে আজ আমরা একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক। ররর. জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নারী-পুরুষ-নির্বিশেষে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছি। কাজেই এই দেশটাকে ভালোবাসা এবং সুন্দর করে গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সবার। ২। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রতিবেশী একটি দেশ আমাদের সাহায্য করেছিল। দেশটির নাম কী? এ দেশটির সহযোগিতার ধরন চারটি বাক্যে লেখো। উত্তর: মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রতিবেশী একটি দেশ সবচেয়ে বেশি আমাদের সাহায্য করেছিল। দেশটির নাম ভারত।
এ দেশটির সাহায্যের ধরন: র. মুক্তিযুদ্ধের সময় আশ্রয়গ্রহণকারী বাঙালি শরণার্থীদের ভারত খাদ্য, বস্ত্র ও চিকিৎসাসেবা দেয়। রর. ভারত বাংলাদেশকে সাহায্য করার জন্য মিত্রবাহিনী গঠন করে এবং অপারেশন জ্যাকপটে বাংলাদেশের পক্ষে যুদ্ধ করে। ররর. মিত্রবাহিনী প্রধানের নেতৃত্বে মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনী মিলে যৌথ বাহিনী গঠন করে এবং এই বাহিনী আকাশ, স্থল ও নৌপথে পাকিস্তানকে আক্রমণ করলে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। ১৬ ডিসেম্বরে আত্মসমর্পণের দলিলটি ভারতীয় বাহিনী ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে নিয়ে আসে এবং যৌথ বাহিনীপ্রধান ও পাকিস্তানের পক্ষে লে. জে. নিয়াজি আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করেন।
এ দেশটির সাহায্যের ধরন: র. মুক্তিযুদ্ধের সময় আশ্রয়গ্রহণকারী বাঙালি শরণার্থীদের ভারত খাদ্য, বস্ত্র ও চিকিৎসাসেবা দেয়। রর. ভারত বাংলাদেশকে সাহায্য করার জন্য মিত্রবাহিনী গঠন করে এবং অপারেশন জ্যাকপটে বাংলাদেশের পক্ষে যুদ্ধ করে। ররর. মিত্রবাহিনী প্রধানের নেতৃত্বে মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনী মিলে যৌথ বাহিনী গঠন করে এবং এই বাহিনী আকাশ, স্থল ও নৌপথে পাকিস্তানকে আক্রমণ করলে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। ১৬ ডিসেম্বরে আত্মসমর্পণের দলিলটি ভারতীয় বাহিনী ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে নিয়ে আসে এবং যৌথ বাহিনীপ্রধান ও পাকিস্তানের পক্ষে লে. জে. নিয়াজি আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করেন।