রসায়ন বিজ্ঞান:
> পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনের অনুপাত : ১ : ২
> রসায়ন বিজ্ঞানে ‘রকসল্ট’ নামে পরিচিত : সোডিয়াম ক্লোরাইউ।
> কপারের অপর নাম : তামা।
> টুথপেষ্টের প্রধান উপাদান : সাবান ও পাউডার। (১৭ তম BCS)
> ভূ-পৃষ্ঠে যে ধাতু সবচেয়ে বেশি আছে : অ্যালুমিনিয়াম।
> সাবানের রাসায়নিক নাম : সোডিয়াম স্টিয়ারেট।
> যে পানিতে সাবান সহজে ফেনা উৎপাদন করে : মৃদু পানিতে।
> এসিড নীল লিটমাসকে : লাল করে।
> পৃথিবীর মৌলিক পদার্থের সংখ্যা : ১১১টি।
পদার্থ বিজ্ঞান:
> দিয়াশলাইয়ের কাঠির মাথায় থাকে : লোহিত ফসফরাস।
> বিদ্যুৎ বিল হিসাব করা হয় : কিলোওয়াট ঘণ্টায়।
> লাল আলোতে সবুজ ফুলকে দেখায় : কালো।
> বৈদ্যুতিক হিটার ও বৈদ্যুতিক ইস্ত্রিতে ব্যবহৃত হয় : নাইক্রোম তার।
> যে বর্ণের বস‘ তাপ শোষণ ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি : কালো।
> মেঘলা রাতে : শিশির উৎপন্ন হয় না।
> তাপের একক : ক্যালরি।
> ডিগ্রি, সেলসিয়াস : তাপমাত্রার একক।
বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন:
> পানিতে নৌকার বৈঠা বাঁকা দেখা যাওয়ার কারণ : আলোর প্রতিসরণ। (১৩ তম BCS)
> বৈদ্যুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট যে ধাতু দিয়ে তৈরি : টাংষ্টেন। (২৯ তম BCS)
> রঙ্গীন টেলিভিশন হতে ক্ষতিকর যে রশ্মি বের হয় : গামা রশ্মি। (২৪ তম BCS )
> যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে : দর্পণ। (২৩ তম BCS )
প্রাণিবিদ্যা:
> আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহণ করে : অক্সিজেন ও গ্লুকোজ।
> কোষ হলো : জীবদেহের গঠন ও কাজের একক।
> কোষের কাজ নিয়ন্ত্রণ করে : নিউক্লিয়াস।
> জীবদেহের একক : কোষ।
> হাড় ও দাঁতকে মজবুত করে : ক্যালসিয়াম।
> জিহ্বার সাহায্যে শোনে যে প্রাণী : সাপ।
> ‘নিউক্লিয়াস’ আবিষ্কার করেন : রবার্ট ব্রাউন।
> গায়ের রং পরিবর্তন করে আত্মরক্ষা করে : গিরিগিটি।
> চোখ মেলে ঘুমায় : মাছ।
বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন:
> মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য : ১৮ ইঞ্চি প্রায়। (২৮ তম BCS )
> মাছ অক্সিজেন নেয় : পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে। (১০ তম BCS )
> বাদুড় চলাফেরা করে : সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে। (২৭ তম BCS )
উদ্ভিদ বিজ্ঞান:
> ‘মিউকর’ একটি : ছত্রাক।
> আখ গাছের জন্য ক্ষতিকর : মাজরা পোকা।
> চিরহরিৎ উদ্ভিদ বলা হয় : যাদের পাতা বিশেষ ঋতুতে ঝরে পড়ে না।
> কলার চারা রোপণের সময় পাতা কেটে ফেলা হয় : প্রস্বেদন রোধ করার জন্য।
> শর্করা উৎপাদনের প্রাকৃতিক কারখানা বলে : পাতাকে।
> জীব ও জড়ের মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী হলো : ভাইরাস।
> পৃথিবীর প্রাচীনতম উদ্ভিদ : সামুদ্রিক শৈবাল।
> ইরাটম : উচ্চ ফলনশীল ধান।
> নিরপেক্ষ দিনের উদ্ভিদ হলো : টমেটো।
চিকিৎসা বিজ্ঞান:
> ‘ডাল’ হলো : উদ্ভিজ্জ আমিষ।
> লেবুতে যে এসিড পাওয়া যায় : সাইট্রিক এসিড।
> মানুষের দর্শনাভূতির স্তায়িত্ব কাল : ০.১ সেকেন্ড।
> মানুষের শরীরে ভিটামিন পাওয়া যায় : ১২ ধরনের।
> কোলেষ্টরেল হলো : এক ধরনের চর্বি।
বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন:
> এনজিও প্লাষ্টি হচ্ছে : হ্রৎপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানো। (২১ তম BCS)
> আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহণ করে : অক্সিজেন ও গ্লুকোজ। (১০ তম BCS )
মহাকাশ বিজ্ঞান:
> ছায়াপথ : গ্যালিক্সির একটি অংশ বিশেষ।
> সর্ব নক্ষত্রই : গতিশীল।
> চাঁদ দিগন্তের কাছে অনেক বড় দেখায়, কারণ : বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণ।
> পৃথিবী মহাকাশের একটি : জ্যোতিষ্ক।
> সৌরজগতের যে দুটি গৃহের উপগ্রহ নেই : বুধ ও শুক্র।
> ‘শান্তসমুদ্র’ অবস্থিত : চাঁদে।
বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন:
> যখন সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চাঁদ অবস্থান করে তখন হয় : সূর্য গ্রহণ। (২৩ তম BCS )
> ‘গ্যালিলিও’ হলো : পৃথিবী থেকে পাঠানো বৃহস্পতির একটি কৃত্রিম উপগ্রহ। (১৮ তম BCS )
ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান:
> প্রাথমিক শিলা বলা হয় : আগ্নেয় শিলাকে।
> চলন্তবরফের স্তুপকে বলা হয় : হিমবাহ।
> চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর এক পাশে অবস্থান করে : অমাবস্যা তিথিতে।
> সমুদ্র স্রোতের অন্যতম কারণ : বায়ু প্রবাহের প্রভাব।
> পাললিক শিলার অপর নাম : স্তরীভূত শিলা।
বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন:
> সমুদ্র পৃষ্ঠে বায়ুর চাপ প্রতি বর্গ সেন্টিমিটারে : ১০ নিউটন। (১০ তম BCS)
> সমুদ্রের গভীরতা মাপা হয় যে যন্ত্র দ্বারা : ফ্যাদোমিটার।(২০ তম BCS )
> দিনরাত্রি সর্বত্র সমান : নিরক্ষরেখায়। (২৮ তম BCS)
কম্পিউটার বিজ্ঞান:
> কম্পিউটারের মূল অংশ : মাইক্রো প্রসেসর।
> চন্দ্রাবতী হচ্ছে : বাংলা ফন্ট।
> কম্পিউটার হলো : হিসাবকারী যন্ত্র।
> কার্বুরেটর থাকে : পেট্রোল ইঞ্জিনে।
> RISC-এর পূর্ণরূপ : Reduced Instruction Set Computer.
বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন:
> ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র : সিসমোগ্রাফ। (২২ তম BCS)
> উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র : ট্যাকোমিটার।(২২ তম BCS)
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি:
> ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে কত ডিগ্রী তাপমাত্রায় সমান তাপমাত্রা নির্দেশ করে : ৪০ ডিগ্রী
> টেষ্টিং সল্ট-এর রাসায়নিক নাম কি : পটাশিয়াম বাইকার্বনেট।
> ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র : সিসমোগ্রাফ।
> রঙিন টেলিভিশন থেকে ক্ষতিকর যে রশ্মি বের হয় : গামা রশ্মি।
> সূর্যে শক্তি উৎপন্ন হয় : পরমাণুর ফিউশন পদ্ধতিতে।
> ডেঙ্গু জ্বরের বাহক : এডিস।
> জীবের বংশগতির বৈশিষ্ট্য বহন করে : ক্রোমোসোম।
> প্রাকৃতিক কোন উৎস হতে সবচেয়ে মৃদু পানি পাওয়া যায় : বৃষ্টি।
> যে সব নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান নয় তাদের বলা হয় : আইসোটোন।
> উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র : ট্যাকোমিটার।
> পেনিসিলিয়াম আবিষ্কার করেন : আলেকজান্ডার ফ্লেমিং।
> গ্রীন হাউজ প্রতিক্রিয়া এই দেশের জন্য ভয়াবহ আশংকার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর ফলে কি হবে: সমুদ্রতলের উচ্চতা বেড়ে যেতে পারে।
> কোন বস্তুর ওজন কোথায় সবচেয়ে বেশি : মেরু অঞ্চলে।
> প্রকৃতিতে সবচেয়ে শক্ত পদার্থ : হীরা।
> নিউট্রন আবিষ্কার করেন : চ্যাঁডউইক।
> ক্যাসেটের ফিতার শব্দ রক্ষিত থাকে কি হিসেবে : চুম্বক ক্ষেত্র হিসেবে।
> তাপ প্রয়োগে সবচেয়ে বেশি প্রসারিত হয় কোন পদার্থ : বায়বীয় পদার্থ।
> পরমাণুর নিউক্লিয়াসে কি কি থাকে : নিউট্রন, প্রোটন।
> মাটির পাত্রের পানি ঠান্ডা থাকে : মাটির পাত্র পানির বাষ্পী ভবনে সাহায্য করে।
> আকাশ মেঘলা থাকলে গরম বেশি লাগে যে কারনে : মেঘ পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে বিকীর্ণ তাপকে উপরে যেতে বাধা দেয় বলে।
বিগত পরীক্ষায় যা এসেছিল:
> টুথপেষ্টের প্রধান উপাদান : সাবান ও পাউডার। (১৭ তম BCS)
> পানিতে নৌকার বৈঠা বাঁকা দেখা যাওয়ার কারণ : আলোর প্রতিসরণ। (১৩ তম BCS)
> বৈদ্যুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট যে ধাতু দিয়ে তৈরি : টাংষ্টেন। (২৯ তম BCS)
> রঙ্গীন টেলিভিশন হতে ক্ষতিকর যে রশ্মি বের হয় : গামা রশ্মি। (২৪ তম BCS )
> যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে : দর্পণ। (২৩ তম BCS )
> মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য : ১৮ ইঞ্চি প্রায়। (২৮ তম BCS )
> মাছ অক্সিজেন নেয় : পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে। (১০ তম BCS )
> বাদুড় চলাফেরা করে : সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে। (২৭ তম BCS )
> এনজিও প্লাষ্টি হচ্ছে : হ্রৎপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানো। (২১ তম BCS)
> আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহণ করে : অক্সিজেন ও গ্লুকোজ। (১০ তম BCS )
> যখন সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চাঁদ অবস্থান করে তখন হয় : সূর্য গ্রহণ। (২৩ তম BCS )
> ‘গ্যালিলিও’ হলো : পৃথিবী থেকে পাঠানো বৃহস্পতির একটি কৃত্রিম উপগ্রহ। (১৮ তম BCS )
> সমুদ্র পৃষ্ঠে বায়ুর চাপ প্রতি বর্গ সেন্টিমিটারে : ১০ নিউটন। (১০ তম BCS)
> সমুদ্রের গভীরতা মাপা হয় যে যন্ত্র দ্বারা : ফ্যাদোমিটার।(২০ তম BCS )
> দিনরাত্রি সর্বত্র সমান : নিরক্ষরেখায়। (২৮ তম BCS)
> ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র : সিসমোগ্রাফ। (২২ তম BCS)
> উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র : ট্যাকোমিটার।(২২ তম BCS
দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি:
> সেভিং সাবানের উপাদান হলো : কষ্টিক পটাশ ও ষ্টিয়ারিক এসিড।
> দেয়াশলাই শিল্পে যে মৌলটি ব্যবহৃত হয় : ফসফরাস।
> চুনের পানি ঘোলা হয় : কার্বন ডাই-অক্সাইডের কারণে।
> পঁচা ডিমের গন্ধের জন্য দায়ী : হাইড্রোজেন সালফাইড।
> মহাবিশ্বের যে কোন দুটি কণার মধ্যকার আকর্ষণ বল হলো : মহাকর্ষ বল।
> তাপমাত্রার একককে বলে : কেলভিন।
> সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয় : প্রতিধ্বনির সাহায্যে।
> ডায়নামোতে শক্তির যে রূপান্তর ঘটে : যান্ত্রিকশক্তি থেকে তড়িৎশক্তি।
> আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে কাজের একক : জুল(j)।
> বাতাসের তাপমাত্রা কমে গেলে : আর্দ্রতা কমে যায়।
> যে রশ্মির কোন ভর নেই : গামা।
> তাপ প্রয়োগে সবচেয়ে বেশি প্রসারিত হয় : বায়বীয় পদার্থ।
> গাছের পাতা হলুদ হয়ে যায় : নাইট্রোজেনের অভাবে।
> শ্বসনে উদ্ভিদ ত্যাগ করে : কার্বন ডাই-অক্সাইড
> সর্বপ্রথম রেশম চাষ হয় : চীনে।
> শ্বসনে উদ্ভিদ গ্রহণ করে : অক্সিজেন
> জড় ও জীবের মধ্যে সেতু বন্ধন হিসেবে বিবেচনা করা হয় : ভাইরাস কে।
> পেঁচা দিনে দেখতে পায় না যে জন্য : পেঁচার চোখে রডসের সংখ্যা বেশি কিন্তু কোমসের সংখ্যা কম।
> নিউরন হলো : স্নায়ুতন্ত্রের একক।
> চোখ মেলে ঘুমায় : মাছ।
> গ্রন্থিরাজ বলা হয় : পিটুইটারিকে।
> বহুকোষী প্রাণি নয় : অ্যামিবা।
> প্রাকৃতিক লাঙ্গল বলা হয় : কেঁচোকে।
> প্রতি মিনিটে পূর্ণ বয়স্ক সুস্থ মানুষের হৃদস্পন্দন করে : ৭২ বার।
> যে জারক রস পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় : রেনিন।
> ম্যালেরিয়া যে ধরনের জীবাণু : পরজীবী।
> ধমনী বহন করে : অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত।
> যে গ্রুপের রক্ত সর্বজনীন গ্রহীতা : AB গ্রুপ।
> যে গ্রুপের রক্ত সর্বজনীত দাতা : O গ্রুপ।
> দেহের রাসায়নিক দূত হিসেবে কাজ করে : অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিতে তৈরি হরমোন।
> মানব দেহে হাড় আছে : ২০৬টি।
(নোট : মানব দেহের ২০৬টি অস্থির সংখ্যা হল করোটিতে ২২টি, দুই পায়ে ৬০টি, উরু ফলক ১টি, শ্রেণিচক্রে ২টি, দুই ঊর্ধ্ব বাহুতে ৬০টি, বক্ষ পিঞ্জিরে ২৪টি, কাঁধে ৪টি, মেরুদন্ডে ৩৩টি।)
> গ্রহরাজ বলা হয় : বৃহস্পতিকে।
> প্রথম মহাকাশ পর্যটক : ডেনিস টিটো।
> সৌরজগৎ আবিষ্কার করেন : এন. কোপার্নিকাস।
> মহাকাশে প্রথম গিয়েছিল : কুকুর।
> প্রথম মহিলা মহাকাশচারী : ভ্যালেন্তিনা তেরেস্কোভা।
> সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ : বৃহস্পতি।
> সবুজ গ্রহ বলা হয় : ইউরেনাসকে।
> প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ : স্পুটনিক-১।
> সৌরজগতের যে দুটি গ্রহের উপগ্রহ নেই : বুধ ও শুক্র।
> প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক চালু হয় : ১৯৬৯ সালে।
> কম্পিউটারের যন্ত্রাংশকে বলে : হার্ডওয়্যার।
> কম্পিউটার এর ক্ষেত্রে চ্যাট (chat) অর্থ : খোশগল্প করা।
> পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ : শুক্র।
> পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন : সুন্দরবন।
> সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী এক সরলরেখায় থাকে : প্রবল জোয়ারের সময়।
> ওজন স্তরের সবচেয়ে ক্ষতিকর গ্যাস : ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
বিগত পরীক্ষায় যা এসেছিল:
> গ্লিসারিন দ্রবীভূত হয় না : পানিতে (২৮তম বিসিএস)।
> সালোক সংশ্লেষণ সবচেয়ে বেশি পরিমাণে হয় : সবুজ আলোতে (২৬তম বিসিএস)।
> তামার সাথে যে উপাদান মেশালে পিতল হয় : দস্তা (জিঙ্ক) (২৩তম বিসিএস)।
> রেফ্রিজারেটরে কমপ্রেসরের কাজ : ফ্রেয়নকে বাষ্পে পরিণত করা (২৮তম বিসিএস)।
> কার্বুরেটর থাকে যে ইঞ্জিনে : পেট্রোল ইঞ্জিনে (২৭তম বিসিএস)।
> শব্দের তীব্রতা নির্ণায়ক যন্ত্র : অডিও মিটার (২৬তম বিসিএস)।
> ক্যাসেটের ফিতার শব্দ রক্ষিত থাকে : চুম্বক ক্ষেত্র হিসাবে (২৩তম বিসিএস)।
> সিনেমাস্কোপ প্রজেক্টরে যে ধরনের লেন্স ব্যবহৃত হয় : অবতল (১৩তম বিসিএস)।
> কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান যে উপাদানের জন্য : লৌহ (১০তম বিসিএস)।
> জলজ উদ্ভিদ সহজে ভাসতে পারে কারণ : এদের কাণ্ডে অনেক বায়ু কুঠুরী থাকে (১০তম বিসিএস)।
> মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য : ১৮ ইঞ্চি (প্রায়) (২৮তম বিসিএস)।
> মানুষের গায়ের রং নির্ভর করে যে উপাদানের উপর : মেলানিন (২৭তম বিসিএস)।
> ‘পিসি কালচার’ বলতে বুঝায় : মৎস্য চাষ (২৩তম বিসিএস)।
> ক্লোনিং পদ্ধতিতে জন্মগ্রহণকারী ভেড়ার নাম : ডলি (১৯তম বিসিএস)।
> যে ভিটামিন ক্ষতস্থান হতে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে : ভিটামিন ‘K’ (২৬তম বিসিএস)।
> যে হরমোনের অভাবে ডায়াবেটিস রোগ হয় : ইনসুলিন (২০তম বিসিএস)।
> চাঁদে কোন শব্দ করলে তা শোনা যাবে না, কারণ চাঁদে বায়ুমণ্ডল নেই (১৬তম বিসিএস)।
> কর্কটক্রান্তি রেখা : বাংলাদেশের মধ্যখান দিয়ে গেছে (১৬তম বিসিএস)।
> মঙ্গলগ্রহে প্রেরিত নভোযান : ভাইকিং (১৩তম বিসিএস)।
> কম্পিউটার আবিষ্কার করেন : হাওয়ার্ড এইকিন (২০তম বিসিএস)।
> ডিজিটাল ঘড়ি বা ক্যালকুলেটারে কালচে অনুজ্জ্বল যে লেখা ফুটে উঠে সেটি : সিলিকন চিপ (১৫তম বিসিএস)।
> বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয় প্রতিবছর : ৫ জুন (৩০তম বিসিএস)।
> CNG -এর অর্থ : কমপ্রেস করা প্রাকৃতিক গ্যাস (২৫তম বিসিএস)।
> জোয়ার ভাটার তেজকটাল হয় : অমাবস্যায় (১৮তম বিসিএস)।