পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা ৪৮ নম্বর নারায়নপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি দীর্ঘদিন ধরে রোটেশন প্রথার মাধ্যমে ১জন শিক্ষক দ্বারা প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থীর পাঠ দান করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হাবিবউল্লাহ বাউফল উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে এ ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ করেন।
অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ওই বিদ্যালয়ের অনুকূলে ৫জন শিক্ষকের পদ থাকলেও ৩জন শিক্ষক কর্মরত আছেন। প্রধান শিক্ষকের পদটি খালি থাকায় সহকারী শিক্ষক সামছুল আলম প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন।
অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ওই বিদ্যালয়ের অনুকূলে ৫জন শিক্ষকের পদ থাকলেও ৩জন শিক্ষক কর্মরত আছেন। প্রধান শিক্ষকের পদটি খালি থাকায় সহকারী শিক্ষক সামছুল আলম প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি উপজেলা শিক্ষা অফিসে অফিসিয়াল কাজের অজুহাত দিয়ে প্রায়ই অনুপস্থিত খাকেন। বাকি ২ জন শ্যামল বাবু ও প্রিয়ংকা রোটেশন প্রথা চালু করে (একদিন শ্যামল বাবু অণ্যদিন প্রিয়ংকা) বিদ্যালয়টির পাঠদান চালিয়ে যাচ্ছে। গড়ে দৈনিক একজন শিক্ষক উপস্থিত থেকে ১ম থেকে ৫ম শ্রেণীর সকল শিক্ষার্থীদের একটি কক্ষে এনে একত্রে বসিয়ে পাঠদান চালিয়ে যান। এ অবস্থায় ওই বিদ্যালয়টিতে শিক্ষা কার্যক্রম ভেঙ্গে পড়েছে।
ওই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শামছুল আলমকে তার মুঠোফোনে ফোন দিলে শিক্ষাবার্তার প্রতিনিধির কথা শুনে সংযোগ লাইনটি বিচ্ছিন্ন করে দেন। এরপর একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্ঠা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
এ রোটেশন প্রথার ব্যাপারে সহকারী শিক্ষক স্যামল বাবু বলেন, সহকারী শিক্ষক প্রিয়াংকা আমার চাচাতো ভাইয়ের বউ। আমরা দু’জনে একত্রে স্কুলে আসি। রোটেশন প্রথার কথাটি ঠিক নয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. রিয়াজুল হক বলেন, আমি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ রোটেশন প্রথার ব্যাপারে সহকারী শিক্ষক স্যামল বাবু বলেন, সহকারী শিক্ষক প্রিয়াংকা আমার চাচাতো ভাইয়ের বউ। আমরা দু’জনে একত্রে স্কুলে আসি। রোটেশন প্রথার কথাটি ঠিক নয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. রিয়াজুল হক বলেন, আমি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।