তিনি বলেন, হোমিও চিকিৎসা শিক্ষা মানসম্মত করার জোর প্রচেষ্টা চালাতে হবে। হোমিও কলেজে মেধাবীদের ভর্তি করতে হবে। এ শিক্ষায় সবশেষ প্রযুক্তির সংযোজন, ব্যাপক গবেষণা, সিলেবাস ও কারিকুলাম আধুনিকায়ন প্রয়োজন।
হোমিও পেশাজীবী সমিতির (হোপেস) ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শনিবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে ঢাবির মোজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী মো. ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক। বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাবির ফার্মেসি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এসএম আবদুর রহমান, ঢাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. এনামউজ্জামান।
সভাপতিত্ব করেন হোমিও পেশাজীবী সমিতির (হোপেস) উপদেষ্টা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য মঈন উদ্দীন খান বাদল। সঞ্চালনা করেন হোপেসের সভাপতি ডা. আবদুর রাজ্জাক তালুকদার।
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক বলেন, বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানের অনেক আধুনিকায়ন হয়েছে। তারপরেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক গবেষণায় দেখা গেছে, পৃথিবীতে এখনও ৮০ শতাংশ মানুষ দেশীয় পদ্ধতিতে চিকিৎসা নিয়ে দেশীয় ঐতিহ্যে আস্থা রাখছে। চিকিৎসা সেবা নিচ্ছে সুলভ মূল্যে।
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী বলেন, হোমিও চিকিৎসার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। একমাত্র হোমিও চিকিৎসকদের কোনো ধরনের হকারি করতে হয় না।
এসময় পাটের অগ্রগতির জন্য হোমিও চিকিৎসকদের ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান তিনি।