• Home
  • টপ খবর
  • আমি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব সমর্পণ করে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব নিয়েছি
Image

আমি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব সমর্পণ করে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব নিয়েছি

ডেস্ক,২৯ আগষ্ট:
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্যোগে দেশে করোনাভাইরাসের অ্যান্টিবডি টেস্টের উদ্ভাবক দলের প্রধান অণুজীব বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল বর্তমানে আর গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত নন। নাগরিকত্ব জটিলতায় পড়েছেন তিনি। জন্মসূত্রে বাংলাদেশের নাগরিক হলেও বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের নাগরিক নন। বাংলাদেশের নাগরিকত্ব সমর্পণ করে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন তিনি।

এদিকে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ড. বিজন কুমার শীল যুক্ত না থাকলে গণস্বাস্থ্যের ১০ কোটি টাকা ক্ষতি হবে।

অণুজীব বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল বলেন, ‘আমার আদি বাড়ি ও জন্ম বাংলাদেশে। তবে আমি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব সমর্পণ করে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছি। তিন বছরের চুক্তিতে গণবিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলাম। গত ১ জুলাই ওই ভিসার মেয়াদ শেষ হয়েছে। ভিসার মেয়াদ বাড়াতে আবেদন করেছি। তবে বাংলাদেশ সরকার এখনো সেটি বাড়ায়নি। পরে ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে ট্যুরিস্ট হিসেবে বাংলাদেশে অবস্থান করছি। এ অবস্থায় গণবিশ্ববিদ্যালয় বা গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে পারি না। আর গণবিশ্ববিদ্যালয়ও আমার সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমি এখন ট্যুরিস্ট হিসেবে এখানে আছি। এ অবস্থায় এ দেশে গবেষণা, শিক্ষকতা বা অন্য কোনো কাজে যুক্ত থাকতে পারি না। বিষয়টি ফয়সালা হলে তখন দেখা যাবে।’ এদিকে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘বিজন কুমার শীলের মতো একজন বিজ্ঞানীকে আমার প্রতিষ্ঠানে রাখার মতো আর্থিক সামর্থ্য ছিল না বলে আগে আমি তাঁকে রাখতে পারিনি। এবার অ্যান্টিবডি কিট উদ্ভাবনে তিনি সব কিছু করেছেন। তাঁকে গণস্বাস্থ্য থেকে বাদ দেওয়া হয়নি। তিনি এখনো গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং গণবিশ্ববিদ্যালয়ে আছেন। আমার সঙ্গে তাঁর কোনো ধরনের বিরোধ বা দূরত্বও তৈরি হয়নি। কোনো মহল হয়তো বিষয়টি অন্যভাবে দেখছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘নাগরিকত্ব জটিলতায় গণস্বাস্থ্যের অ্যান্টিবডি ও অ্যান্টিজেনের কাজ অনেক পিছিয়ে গেছে। এটি করা না গেলে গণস্বাস্থ্যের ১০ কোটি টাকা ক্ষতি হবে। আর সাধারণ মানুষের ক্ষতি হবে আরো অনেক বেশি। সরকার বিদেশি কিট আমদানির অনুমতি দিলেও আমাদের কিটের অনুমতি দিচ্ছে না।’সূত্র: কালের কণ্

Facebooktwitterredditpinterestlinkedinby feather

Leave a Reply

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Over 45000+ Fans

শিক্ষাবার্তা.কম
Image

Recent Posts

চবিতে পাসের চেয়ে ফেল বেশি

চবিতে পাসের চেয়ে ফেল বেশি

মে 28, 2023

চট্টগ্রামঃ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে পাস করেছেন ১৩ হাজার ৫৭ জন। আর ফেল (অকৃতকার্য) করেছেন ২৬ হাজার ৭১৩ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। পাসের শতকরা হার ৩২ দশমিক ৮৩ শতাংশ। শনিবার (২৭ মে) রাত সোয়া…

আরো দেখুন
Facebooktwitterredditpinterestlinkedinby feather